কোনো এক আকস্মিক দুপুরে ধ্রুবদার সাথে আমার প্রথম কথা। আমি তিনবার ফোন করে একবার মেসেজ করলাম, “আমি স্নিগ্ধা বাউল। খুব জরুরি কথা ছিল।” দাদা ফোন ব্যাক করলেন। বললেন, আমি ভাত খাচ্ছি পরে কথা বলি। ঠিক সন্ধ্যার আগে আগে আমি সাহস করে আবার ফোন করি। দাদা ফোনটি ধরতেই বললাম, ভাত খাওয়া শেষ হয়নি দাদা! দাদা হাসলেন।
দাদার একটা জগৎ আছে। যে কোনো কায়দায় সে জগৎটায় প্রবেশ করা কেবল কষ্টকর নয় বরং অসম্ভব। সে সময়টা পেরিয়ে একদিন দাদাকে বললাম দাদা কবিতার সাথে ছবি মিলিয়ে কাজ করেন কেমন করে! শিল্পের যোগসূত্রটা কোথায়! দাদা বলেন, আগে পড়ি তারপর যা মনে হয় আঁকি।
আমার এই পদাবলিতে ধ্রুবদা তাল মিলিয়ে নিয়েছেন। আশ্চর্য এই কাজের জন্য আমি দাদার কাছে কৃতজ্ঞ।
স্নিগ্ধা বাউল
দ্বিখণ্ডিত পদাবলি
স্নিগ্ধা বাউল

















