সুদ, রিবা ও ইসলামিক ব্যাংকিং নিয়ে রয়েছে বিস্তর বিতর্ক, মতপার্থক্য ও শাস্ত্রীয় ব্যাখ্যা।
“রিবা, সুদ ও আধুনিক ব্যাংকিং” বইটিতে তোফায়েল আহমেদ বিশ্লেষণ করেছেন কুরআনের দৃষ্টিতে সুদের নিষেধাজ্ঞা, ‘রিবা’ শব্দের অর্থবোধ, ইসলামিক অর্থনীতি ও সুদমুক্ত লেনদেন ব্যবস্থা। বইটিতে বিচারপতি কাদীর উদ্দিন আহমাদের 'রিবা কী' রচনা, মিশরের গ্র্যান্ড মুফতির ফতোয়া ও পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের রায় সংযুক্ত করা হয়েছে।
📚 অর্থনীতিবিদ, ব্যাংকার, ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাংকিং নিয়ে গবেষণাকারী ও ধর্মতাত্ত্বিকদের জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ রেফারেন্স গ্রন্থ।
বইয়ের ফ্ল্যাপ
সুদ এবং সুদমুক্ত আর্থিক লেনদেন ধর্মপ্রাণ মুসলিম সম্প্রদায়ের একটি উদ্বিগ্নতার বিষয়। পবিত্র কুরআন যে আর্থিক লেনদেন বিষয়ে শাস্তির ভয় দেখিয়েছে, সে প্রথা ও পদ্ধতির নাম ‘রিবা‘। রিবা শব্দের ইংরেজি Interest, Profit and Usury এবং বাংলা, উর্দু ও ফারসি ভাষায় ‘সুদ‘ এক ও অভিন্ন অর্থ কিনা– এ। বিষয়ে বিস্তর মতপার্থক্য বিদ্যমান। এ বিষয়ে তেমনি একটি পান্ডিত্যপূর্ণ বিতর্ক বিচারপতি কাদীর উদ্দিন আহমাদের ‘রিবা কী’ নামক রচনাটির মধ্যে রয়েছে । অনুরূপভাবে সনাতনী ব্যাংক ব্যবস্থার বিকল্প হিসেবে ইসলামি ব্যাংকিং এক ধরনের বাস্তবতা যেমন বিদ্যমান, তেমনি রয়েছে নানারূপ সংশয়। এ বিষয়ে মিশরের আল আজহারের গ্রান্ড মুফতির একটি ফতোয়া এবং পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের একটি রায় সংযুক্ত করা হয়েছে । যা ভবিষ্যতে বাংলাদেশি অর্থনীতিবিদ, অর্থ ও ব্যাংক ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি ও ইসলামি ফেকাহ্ শাস্ত্রের পণ্ডি তদের চিন্তার ক্ষেত্রে কিছু নতুন উপাদান সরবরাহ করে এ বিষয়ের গবেষণা কাজকে অধিকতর সমৃদ্ধ করতে কিছুটা সহায়ক হতে পারে ।
রিবা, সুদ ও আধুনিক ব্যাংকিং
তোফায়েল আহমেদ

















